ডেস্ক রিপোর্ট: মুন্সীগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আইনজীবী মো. হালিম হোসেন। তিনি মুন্সিগঞ্জ সদরের বজ্রযোগিনী ইউনিয়নের গুহপাড়া এলাকার সন্তান ও ১৯ বছর ধরে আইন পেশায় জড়িত।
এছাড়া মুন্সীগঞ্জের বিভিন্ন আদালতে আরও ২৯ জন আইনজীবীকে সরকারি আইন কর্মকর্তা-সরকারি কৌঁসুলি (জিপি), অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি, সহকারী সরকারি কৌঁসুলি, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ও সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
রোববার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগের উপ-সলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মো. মাহ্রুফ হোসেন স্বাক্ষরিত স্মারক সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আদালতে নিয়োগ পাওয়া অন্যরা হলেন- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ঢালী, অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসাবে আকলিমা আক্তার, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর সুলতানা তাহমিনা আমিন ভুঁইয়া, জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসাবে মুস্তাফিজুর রহমান ভুঁইয়া, রেক্সনা আক্তার লাকী, মোহাম্মদ নাসিম আখতার, মোহাম্মদ আরিফ হোসেন, মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন ও মো. হাফিজুর রহমান, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসাবে সুলতানা রোজিনা ইয়াসমিন।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন ১১ জন। তারা হলেন- মমিনুল হক চৌধুরী, ফাতেমা আক্তার, মো. শাহ আলম, মো. আজিজুর রহমান, শফিকুল ইসলাম মিন্টু, মো. নুর হোসেন, মোহাম্মদ জাকারিয়া ইসলাম, আঁখি আক্তার, আরিফ আহম্মেদ, মো. আরফান সরকার ও সাইফুল বিন আলী।
জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলী হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. তোতা মিয়া। অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলী হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন- মোহাম্মদ মুনীর হোসেন, মোহাম্মদ ফারুক আহম্মেদ ও মো. তানজীল রাশীদ। সহকারী সরকারি কৌঁসুলী হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. পারভেজ আলম, শাহিন আলম ও মোহাম্মদ নুর হোসেন বেপারী।
সূত্র : আমার বিক্রমপুর
Be the first to comment on "মুন্সীগঞ্জে পিপি হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন আইনজীবী হালিম হোসেন"