মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার শিলই ইউনিয়নে শিলই হাজী মনির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে নকল করতে বাঁধা দেয়ায় ও মাতৃত্বকালীন ছুটি দাখিলের দীর্ঘদিন পর একজন শিক্ষিকাকে তাঁর চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই অনৈতিক কাজের সাথে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও একজন অভিভাবক প্রতিনিধি সরাসরি জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের ষড়যতেœর অংশ হিসেবে মাতৃত্বকালীন ছুটির পরিবর্তে ঐ শিক্ষিকার কপালে জুটেছে চাকরি থেকে অব্যহতি।
জানা যায়, মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার শিলই ইউনিয়নে শিলই হাজী মনির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে দীর্ঘ ৫বছর আগে নূপুর রহমান নামে এক নারীকে খন্ডকালীন শিক্ষিকাকে রেজুলেশন করে নিয়োগ দেন স্কুল পরিচালনা পরিষদ।
চলতি শিক্ষাবর্ষের এপ্রিল মাসে এ স্কুলে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ স্কুলের অভিভাবক ১নং প্রতিনিধি মাসুদ মিঝির মেয়ে মিম দশম শ্রেণির ছাত্রী। ঐ পরীক্ষার ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের দিন মিম নকল করতে থাকলে শিক্ষিকা নূপুর রহমান বাঁধা দেয়। তাতে প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন সরকার ও মাসুদ মিঝি ক্ষুব্দ হয়। এ ঘটনার পরপরই প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন সরকার শিক্ষিকা নূপুর রহমানকে পরীক্ষার সকল ক্লাশ থেকে সরিয়ে নেন। এ ঘটনায় প্রতিয়মান হয় যে, প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন সরকার মাসুদ মিঝির পক্ষ নিয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
এরপর শিক্ষিকা নূপুর রহমান আগস্টের ৭ তারিখে মাতৃত্বকালীন ছুটির আবেদন দিয়ে ঐ স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে আসেন। ঈদের ৬দিন পর আগস্টের ১৮ তারিখে তিনি একটি কণ্যা সন্তানের জন্ম দেন। এর কিছু দিন পর তাঁর স্বামীর মোবাইলে প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন সরকার জানান শিক্ষিকা নূপুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যহতি দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁরা মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন।
প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন সরকার বলেন, শিক্ষিকা নূপুর রহমানকে স্কুলের সভাপতি বাদ দিয়েছেন।
স্কুলের সভাপতি বিদেশে থাকায় তাঁর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
ডেস্ক রিপো র্ট
এই ম্যামের মুখের ভাষা ডাস্টবিন এর মত,
এর দ্বারা কোন দিনও ভালো কিছু আশা করাই যায়না
school er students k porano tar kono joggo e nai… se amader bangla paragraph mukhosto koriache…
She was a illiterate woman