মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চেতনায় একাত্তরের আয়োজনে এক বর্নাঢ়্য র্যালী ও মুক্তিযোদ্ধা স্থৃতিচারনমুলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মুন্সীগঞ্জ শহরস্থিত শিল্পকলা একাডেমী থেকে র্যালী শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্থৃতিসৌধে শেষ হয়। র্যালী শেষে মুক্তিযুদ্ধের স্থৃতিচারন করেন একাত্তরের রনাঙ্গের বীরমুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্টজন ও এই প্রজম্মের ছাত্রছাত্রীবৃন্দ।
বক্তারা বলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারনকরে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে এই দেশের মানুষের সুখ-শান্তি নিশ্চিত করা সম্ভব বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বকারী রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষেই তা-সম্ভব, সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা দেশকে অনেক দুর এগিয়ে নিয়ে গেছে।
আর যারা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরুধীতা করেছিল-পাক ঘাতকদের দালাল হয়ে এই দেশের মানুষকে হত্যা-নির্যাতন করেছিল, তারা ও তাদের স্বপক্ষ শক্তি সবসময় বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের উন্নয়নের বিরোধীতা করে আসছে এমনকি তারা বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার মদদ যুগিয়েছে,বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছিল।
তাই আগামী ৩০ তারিখের নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষশক্তির নৌকাকে জয়ী করতে হবে,এই হোক আজকের বিজয় দিবসের অঙ্গিকার। অনুষ্ঠিানে অংশ নেন- চেতনায় একাত্তর সম্পাদক,মুন্সিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা কামালউদ্দিন আহাম্মেদ, বীরমুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আঃ রহিম. বীরমুক্তিযোদ্ধা খন্দকার দেলোয়ার হোসেন,
বীরমুক্তিযোদ্ধা এটিএম দেলোয়ার হোসেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা বুলু তালুকদার, বীরমুক্তিযোদ্ধা আলী আকবর মিলন, বীরমুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী, অ্যাড. বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান গাজী, অজয় দা,ইফেল খন্দকার,হাজি সফিউদ্দিন, ছালাউদ্দিন মুন্সি,কামরুল ইসলাম জাহাঙ্গির,সৌরব আহাম্মেদ জনি,নাওন আহাম্মেদ জুম্মান,মেহেদৗ হাসান,নৃত্য শিল্পি সানি,অভিনেত্রী স্বর্নালী,সুমাইয়া প্রমুখ।
—– চেতনায় ৭১
Be the first to comment on "চেতনায় একাত্তরের বিজয় শোভাযাত্রা ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিচারণ"